Shikkha Anirban Bangladesh

শিক্ষা অনির্বাণ বাংলাদেশে শিক্ষার মান উন্নয়ন মেধাবৃত্তি প্রদান অর্থনৈতিক সহায়তা কম্পিউটার ও প্রযুক্তি প্রশিক্ষণ কারিগরি ও পেশাগত প্রশিক্ষণ জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষকদের মাধ্যমে সেশন

শিক্ষা অনির্বাণ বাংলাদেশ শিক্ষার মান উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ফর্ম ফিলাপে আর্থিক সহায়তা, অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগ, বিশেষ কোচিং ব্যবস্থা এবং জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষকদের মাধ্যমে সেশন আয়োজনের মাধ্যমে শিক্ষার পরিবেশ উন্নত করেছে। পাশাপাশি অবকাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষ, পাঠাগার ও কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। সেরা শিক্ষকদের পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষকদের মাঝে উৎসাহ ও দায়িত্ববোধ সৃষ্টি হয়েছে। এসব সমন্বিত উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের শিক্ষায় অগ্রগতির পথকে সহজ করেছে।

জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষকদের মাধ্যমে সেশন 0 0
শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করতে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষক ও বিশেষজ্ঞদের সেশন আয়োজন করা হয়। এতে শিক্ষার্থীরা উদ্দীপ্ত হয় এবং শিক্ষা ও নৈতিকতা বিষয়ে উন্নত ধারণা পায়।
মেধাবৃত্তি প্রদান 0 0
শিক্ষার্থীদের প্রতিযোগিতা ও মনোযোগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতি শ্রেণির প্রথম তিনজনকে নিয়মিত মেধাবৃত্তি দেওয়া হয়। এতে শিক্ষার্থীদের মাঝে পড়াশোনার আগ্রহ ও ভালো ফলাফল অর্জনের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগ 0 0
দুর্বল বিদ্যালয়ে শিক্ষক স্বল্পতা পূরণে শিক্ষা অনির্বাণ নিজ উদ্যোগে অস্থায়ী অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগ করেছে। এতে শ্রেণির শিক্ষার চাপ কমে ও পাঠদান নিয়মিত হয়, ফলে শিক্ষার্থীদের শিক্ষালাভ আগ্রহ ও মান বৃদ্ধি পেয়েছে।
সেরা শিক্ষকদের বার্ষিক পুরস্কার 0 0
নিয়মিত পাঠদান, ফলাফল ও শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে অবদান রাখায় নির্বাচিত সেরা শিক্ষককে বার্ষিক পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়। এতে অন্য শিক্ষকরা অনুপ্রাণিত হয়ে আরও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠেন।
অর্থনৈতিক সহায়তা 0 0
পরীক্ষায় অংশগ্রহণে অর্থনৈতিক সমস্যা না হয় সেজন্য দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য ফরম পূরণ ও ভর্তি ফি বাবদ আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়, যা শিক্ষাজীবনে তাদের নিরবচ্ছিন্ন অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে।
কারিগরি ও পেশাগত প্রশিক্ষণ 0 0
শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জনে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন ও প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এতে তারা তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতন হয়ে পড়ে, এবং ডিজিটাল যুগের উপযোগী দক্ষতা অর্জন করতে পারে।ঝরে পড়া ও অল্প শিক্ষিত তরুণদের জন্য সেলাই, ফ্যাশন ডিজাইন, ইলেকট্রিক্যাল কাজসহ বিভিন্ন কারিগরি কোর্স চালু করা হয়েছে। প্রশিক্ষণ শেষে অনেকে নিজস্ব আয় ও কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে।
অবকাঠামো উন্নয়ন 0 0
নরুল হুদা স্কুলসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নতুন ভবন, পাঠাগার, ক্লাসরুম নির্মাণ ও মেরামতের মাধ্যমে আধুনিক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করা হয়েছে। এতে বিদ্যালয়ের ধারণক্ষমতা ও শিক্ষা পরিবেশ উভয়ই উন্নত হয়েছে।